সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন
পলাশবাড়ী প্রতিনিধিঃ পলাশবাড়ীতে বেশকিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী শূণ্যের কোটায় আশায় ওই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অপসারণ করে পার্শ্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত করার প্রতিবেদন প্রেরণ করেছেন মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, পলাশবাড়ী উপজেলার বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন থেকেই শিক্ষার্থী উপস্থিতি অত্যন্ত নিম্নমূখী হয়ে পড়েছে। তাতে শিক্ষকদের বেতনভাতা প্রদানে অনেকাংশেই কাজে লাগছে না। সেই দিক বিবেচনা করে সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসসারগণ তদন্ত সাপেক্ষে যে সকল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি শূন্যের কোটায় সেই সকল বিদ্যালয়ের অপসারণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। বিশেষ করে উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের তেকানী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চকবালা সপ্রবি, পার কিশোরগাড়ী সপ্রাবি, পশ্চিম রামচন্দ্রমপুর পশ্চিমপাড়া সপ্রাবি, মুংলিশপুর সপ্রাবি, কাতুলী সপ্রাবি, আন্দুয়া সপ্রাবি, সগুনা ১নং সপ্রাবি, হোসেনপুর ইউনিয়নের কোনাবাড়ী সপ্রাবি, বেতকাপা ইউনিয়নের বেতকাপা পশ্চিমপাড়া সপ্রাবি, দক্ষিণ রামকৃষ্ণপুর সপ্রাবিসহ আরো বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ওই সকল বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী উপস্থিতি অত্যন্ত নঘন্ন। তার পরেও চকবালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্বের একটি দো’তলা ভবন রয়েছে। তারপরও আবার নতুন ভবনের কাজ চলছে। পার কিশোরগাড়ী দু’বছর পূর্বেই নতুন ভবন দেয়া হয়েছে। যে সকল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী অত্যন্ত নঘন্ন সেই সকল বিদ্যালয়ে নতুন ভবন বরাদ্দ দেয়ায় সরকারের আসল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হচ্ছে বলে সচেতন মহল অভিমত ব্যক্ত করেছেন।